তীব্র ঘৃণায় কুঁচকে যায় মুখ,
প্রতিবিম্বে নিজের চেহারা দেখে ক্রোধে ফেটে পড়ে মস্তিষ্ক।
প্রতিটা সিদ্ধান্তে ভুল করতে করতে নিজেকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাওয়া ব্যাক্তিটির
বেঁচে থাকা পাপ।
শুধুমাত্র আত্মহত্যা পাপ বলে
টেনে- হেঁচড়ে জীবন বয়ে নিয়ে যাচ্ছে কিছু মানুষ!
তীব্র ঘৃণায় কুঁচকে যায় মুখ,
প্রতিবিম্বে নিজের চেহারা দেখে ক্রোধে ফেটে পড়ে মস্তিষ্ক।
প্রতিটা সিদ্ধান্তে ভুল করতে করতে নিজেকে ধ্বংসের পথে নিয়ে যাওয়া ব্যাক্তিটির
বেঁচে থাকা পাপ।
শুধুমাত্র আত্মহত্যা পাপ বলে
টেনে- হেঁচড়ে জীবন বয়ে নিয়ে যাচ্ছে কিছু মানুষ!
রুপসায় তখন ভীষণ স্রোত,
কবুতরের ঝাঁক ডানা মেলে উড়ে যায়-
নিজ নিজ গন্তব্যে।
ট্রলারের এন্জিননির্গত বিকট শব্দ
ভেঙে দেয় বছর ষাটেকের তরুণ অশ্বত্থের ধ্যান।
লালচে গোলকটা ডুব দেয় পশ্চিমাকাশে, আর,
মসজিদের মাইকে সুরে বেসুরে ধ্বনিত হয় প্রভুর মাহাত্ম্য।
আমরাও ঘরে ফিরি,
মস্তিষ্কের নিউরণ রুপসার বুকে
অগনিত অস্বস্তির স্রোত নিয়ে।
যেখানে শুশুকেরা আর ঝাঁপায়না।
খুলনা
ফাগুনের সাতাশ, চৌদ্দশ একত্রিশে
ঈশ্বরের বিচারের অপেক্ষায় ছিলাম,
প্রতিনিয়ত ক্ষতবিক্ষত হতে হতে।
অবশেষে একদিন দাঁড়ালাম বিদ্রোহীন্যায়,
জিজ্ঞাসু চোখে তাকালাম,
'তুমি এলেনা কেন?'
ঈশ্বর বললেন, ও দুটো হাতের কাজ কী তবে!
২৪ ফাগুন, ১৪৩১
খুলনা