Thursday, December 13, 2012

the girl

The girl, who has invaded my heart with her fairy smile,
I talked to her on a special day.
The Girl, makes me crazy with her heavenly look
Though I non-believer, for her I will keep on pray.

My heart never hear to anyone.
Sometime it forgets something.
It will never forget your eyes, Maan.
Your eyes are precious than everything.

Because, In your eyes I see my world.

I love you

Why this life is so short to love you?
Why this heart is too tiny to keep you?
Only those four words are not enough
to express my love for you.

In your cheek I saw a little black flower,
I fall in love seeing that.
I noticed the beauty of your lips,
those welcomed me to join mine to them.
I followed your every step.
I couldn't control myself
Love increased, but you remained same

Sunday, November 18, 2012

সোনালি নয়না


তোমার হৃদয়ের কোন কোনায় আছি কিনা জানিনা-
হে সোনালি নয়না।
শুধু জানি যতই আসুক ঝড় পাশে থাকব তোমার
তুমি চাও কিবা না চাও।
তোমার মস্তিশকের অনুরননে কখনও দোলা দেই কিনা
জানিনা- সোনালি নয়না।
শুধু জানি আমার মস্তিশকে আছ তুমি মিশে
এ কথাটি জেনে নাও।

Wednesday, November 14, 2012

তোমার দু চোখে আমার এ দুনিয়া


এ মন কোন কিছু মানেনা
কোন কিছুতে বাধা পায়না।
তোমার পানে চেয়ে-
হারিয়েছে আমার এ মন।
নিজেরই অজান্তে-
তোমায় করেছে আপন।
সবই তোমার অগোচরে
তুমি কিছুই জাননা।

এ চোখ কোন কিছু দেখেনা
তোমায় ছাড়া দেখতে চায়না।
তোমার ওই চোখেতে-
হারিয়েছে আমার এ চোখ।
তোমারই পানেতে-
তাকিয়ে থাকে অপলক।
তোমার দুই নয়নে
আঁকি সুখেরই কল্পনা।

যা কিছু হয়েছে, যা কিছু হচ্ছে-
তোমায় এ মন আপন করেছে
তুমি কর গ্রহন ও প্রিয়া।
রাখব সারাজীবন আপন করে
এ হৃদয়ের মাঝে লুকিয়ে তোমায়
তোমার দু চোখে আমার এ দুনিয়া।

শামস রাসিদ
১১/১১/২০১২
ধোলাইখাল, ঢাকা।

Sunday, November 11, 2012

তোমার পাশে আমাকে পাবেই



হয়ত অন্য কারো হয়েছ তুমি,
জানি একবারও তুমি ভাবনি-
তোমার জন্য অন্য কেউ
অপেক্ষা করে ছিল।
তবে একথা জানে এ ধরণী।

আজ পাইনি তোমায় সত্যি,
হারিয়েছি নিশ্চিত ভাবেই।
তবু শেষ বয়সে যখন-
থাকবেনা কেউ তোমার পাশে
হাত বাড়ালে আমাকে পাবেই।       

শামস রাসিদ

Saturday, November 10, 2012

the love of haridas


বৈশাখের এক বিকাল। প্রচণ্ড গরমে কাহিল জনজীবন। তার উপর দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতিও খানিকটা গরম। দেশের প্রধান রাজনৈতিক দলের হরতাল চলছে। এমনি এক সময়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা মেরে বাড়িতে ফিরছিল হরিদাস। সে এক খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয়ে ব্যাবসায় শিক্ষা বিষয়ের ছাত্র। বাড়ির কাছে পৌছনোমাত্র তার মুঠোফোন বেজে উঠল। হরিদাস তার মুঠোফোন জিন্স প্যান্টের পকেট থেকে বের করতে করতে বাজনা থেমে গেল। হরিদাস তার ফোনের পর্দায় দেখল তাকে ফোন দিয়েছে নৃপতি। নৃপতি এবং সে একি গোয়ালের গরু। মানে তারা সহপাঠী। হরিদাস কিছুটা উৎসুক হয়ে তাকে কল করল। দুইবার রিং হওয়ার পর ওপাশ থেকে শোনা গেল নৃপতির তীক্ষ্ণ কিন্তু নিচু কণ্ঠে এক জ্বালাময়ী খবর, হরি, তুই খই? আমগো ভাবি এইনে
হরিদাস বলল তুই নিশ্চিত?
একশ দশ ভাগ নিশ্চিত। ভাবি আমার সামনে বটতলায় উনার বান্ধবিগো লইয়া গপ করতাছে। তুই কইনে? খিচ্চা দৌড় মাইরা চইলা অ্যায়। নৃপতি আর কিছু বলার সুযোগ পেলনা, কল কেটে গেল।

ওইদিকে হরিদাস নিশ্চিত শোনার পর আর অপেক্ষা করেনি। ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড় দিয়েছে ভার্সিটির দিকে। অবশ্য তার কাজ দৌড় মারা পর্যন্তই। কাছে গিয়ে আর ভালবাসি বলার সাহস হয়নি। হরিদাস দৌড়াচ্ছে জান প্রান দিয়ে। রাস্তার আশে পাশের লোকেরাও তার সাথে দৌড় আরম্ভ করল। কেউ কেউ ঢুকে গেল খোলা দোকানগুলোতে। কয়েকটা দোকান তাদের দরজাও বন্ধ করে দিল। হরি দৌড়ায় আর ভাবে বাকি সবাই দৌড়ায় কেন? আর বাকি সবাই দৌড়ায় আর ভাবে কখন পিছন থেকে পিকেটার এসে মাইর আরম্ভ করে। এক বাঁটু ভদ্রলোক হরির পাশে এসে পড়ল দৌড়াতে দৌড়াতে। জিজ্ঞাসা করল ভাই, কেথায় দাব্রানি দিছে, আম্লিগ, বিনপি না পুলিচ?
হরিদাস অবাক হয়ে বলে কেউ দাবড়ানি দেয়নাই তো!
তাইলে দৌড়ান কেলা? ভদ্রলোক দ্বিগুন অবাক হয়ে প্রশ্ন করে। তবে সেও দৌড়াচ্ছে। উত্তরের আশায়ই হয়ত!
আমার জান বইসা আছে। অরে দেখতে হরিদাসের জবাব শুনে ভদ্রলোক দাড়িয়ে পড়ে।

হরিদাসের পিছনে তাকানোর অবকাশ নাই। সে ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়িয়ে পৌঁছে গেল ক্যাম্পাসে। নৃপতি গেটে দাড়িয়ে ছিল। নৃপতিকে দেখমাত্র হরিদাস তার বালিকার অবস্থান জিজ্ঞাসা করল। নৃপতি আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিল বালিকা কে।

হরিদাস ভাব নিয়ে হেতে চলে গেল সেই মেয়ের সামনে। থুড়ি, একেবারে সামনে না সামনের দেওয়ালের পিছনে। ছোট দেয়াল, নিজেকে আড়াল করার জন্য যথেষ্ট। হরিদাস তাকাল তার স্বপ্নবালিকার দিকে............

নৃপতি দেখছিল হরিদাস কি করে। সে দেখল হরি দেয়ালের উপর পড়ে গেল আর সেই বালিকা গুলো ছুটে গেল তাকে সাহাজ্য করতে। নৃপতিও সময় নষ্ট না করে দ্রুত চলে গেল বন্ধুর কাছে। কাছে গিয়ে বুঝল তার পড়ে যাওয়ার কারন। এতদুর থেকে দৌড়ে যাকে দেখার জন্য হরিদাস এসেছিল এই বালিকা সেই বালিকা নয়। তাই দ্বিগুন হিটে হিটস্ট্রোক করে হরিদাস ভুপাতিত!!!!!!!!!!!!!!!!!!

Friday, October 5, 2012

তুমি, সোনালি নয়না


তুমি, সোনালি নয়না

তুমি, শুধুই তুমি,
থাক সামনে আমার, সারা পৃথিবী পিছে।
যাই ঘটুক আমার এ মনে
তোমার ছবি হেথায় অমলিন গেথে আছে।

যেখানেই যাই আমি,
পাশে থাকে একজনই-আমার কল্পনায়।
যদিও থাকি একা
একজনই সারাক্ষণ সঙ্গ দেয় আমায়।
যাই ভাবি আমি
তা মহিমান্বিত হয় শুধু তার দোলায়।
আমি সারাক্ষণ উল্লাসিত
যদিও সে থাকেনা পাশে, থাকে এ মন-নায়।

সে তুমি, শুধুই তুমি।
সুখ আছে এ মুহূর্তে হয়ত পরের মুহূর্তে বেদনা।
দিবা কিবা জাগরনে
থাক শুধু তুমি সামনে- আর কেউ না।
আমার চোখের সামনে
যে সারাক্ষণ থাকে, তুমিই সেইজনা।
পাগল আমি
তোমার ভালবাসায়, ও সোনালি নয়না.........

শামস রাসিদ
ধোলাইখাল,ঢাকা।
০৫/১০/২০১২ 

Saturday, September 22, 2012



life is small, but hope is high.
Until I am able to fight, will live.
But if not, Its better to die.

Mighty is smiling here, seeing me.
thanks to you, may respect upon thee.
Don't need your help, just make me free.

Wednesday, September 12, 2012

সোনালি নয়না ৪




ভার্সিটিতে নামল রাসিদ বাস থেকে। মঙ্গলবার। সপ্তাহের এই দিনটায় সোনালি নয়নার ক্লাস থাকে দুপুরে। সকালে বাসে অথার পর থেকেই মনটা কেন যেন আনচান করছে রাসিদের। পরিক্ষা আছে তার আজকে। কঠিন একটা সাবজেক্ট। মন বসছেনা কোন কিছুতেই। ক্লাসে গেল রাসিদ। বন্ধুরা হই চই করে উঠল। ইদানিং রাসিদ ক্লাসে তেমন একটা আসেনা। কারন সে জানতে পেরেছে সোনালি নয়নার অন্য কার সাথে সম্পর্ক আছে। তাই যখন বন্ধুরা ওকে কাছে পায় হই চই করতে থাকে। আজকের এই দিনটিও ব্যাতিক্রম নয়। তবে রাসিদের মাথায় কিছুই ঢুকছেনা। এমনিতেই আজ একটা পরিক্ষা। তার উপর সোনালি নয়নার সাথে তার দেখা হয়নি সকালে পরিক্ষা যে খারাপ হবে তা জানা কথা ওর জন্য। গতকাল ভার্সিটির বাসে ফেরেনি ও। ফিরেছিল আগে আগেই। তবু বাস স্ট্যান্ডে গিয়ে দারিয়ে ছিল একবার দেখার আশায়। ওর ভাষায় যাকে বলে কনফিডেন্স নেওয়া। বাস এসেছিল সময়মতই। কিন্তু ওর দাঁড়ানো জায়গা থেকে অনেক দূরে বাস থামাতে বাধ্য হয় ড্রাইভার কারন হঠাৎ মারামারি আরম্ভ হয় দুই পক্ষে। সবাই পালাতে থাকে ঘটনাস্থল থেকে। কিন্তু রাসিদ দৌড়ে গিয়েছিল ওই ঝামেলার মদ্ধেই একবার দেখার জন্য। কিন্তু দেখা হয়নি। সারা বিকাল বৃষ্টিতে কাক ভেজা হয়ে যখন সে বাসায় ফিরল তখন সন্ধ্যা পার হয়ে গেছে। পরতে বসার পরও কিছু পরা হয়নি। কারন সেই সোনালি নয়না। রাসিদ ক্লাসে বসে যখন শিটের দিকে তাকিয়ে তাকিয়ে মনে মনে ভাবছে সোনালি নয়নার কথা, তখন ক্লাস রিপ্রেজেন্তেতিভ ফ্যাসফ্যাসে গলায় বলল ‘আজ পরিক্ষা হবে দুপুর ১২;৩০ এ। তোমরা এই ২ ঘণ্টা অন্য কথাও বস। এখানে জুনিয়র দের ক্লাস হবে’। তাতিয়ে উঠল রাসিদের মন। এমনিতেই পড়া হয়নি, ওকেও দেখা হয়নি। তারাতারি পরিক্ষা দিয়ে বাইরে সোনালি নয়নার জন্য অপেক্ষা করবে সে। এই ছিল প্ল্যান। বদ টিচার সব প্ল্যান কেচে গণ্ডূষ করে দিল।
বন্ধুদের সাথে বাইরে স্ট্যান্ডে থাকা একটা বাসে বসল রাসিদ। সবাই আড্ডা দিচ্ছে। শুধু রাসিদের কোন মন নেই। থাকবে কিভাবে মন ত পড়ে আছে সোনালি নয়নার কাছে। হঠাৎ  দারিয়ে রাসিদ বলল, ‘দোস্ত, আমি একটু ঘুরে আসি’। বন্ধুরা অবাক হয়ে পরল। বারি আসতে চাইল ওর সাথে। রাসিদ তার কথার কোন জবাব না দিয়ে বেরিয়ে পরল। গেটের কাছে আস্তেই চোখে পরল তার পরম আকাঙ্খিত রমনিকে যার জন্য এত উদ্বেগ। রাসিদের মুখে হাসি ফিরে এল। কিন্তু হাসি উবে যেতেও সময় লাগলনা তার। সোনালি নয়নার হাত ধরে আছে একটি ছেলে। কালো, বদখত চেহারা। দুই দুই এ চার মেলাতে সময় লাগলনা রাসিদের। ও স্পষ্ট বুঝল ওর কাছে আসা ইনফর্মেশন সত্য। এবং এ ই সেই ছেলে যার সাথে স্বরনাক্ষির সম্পর্ক রয়েছে। রোদেলা মেঘমুক্ত ওর হৃদয়ের আকাশ বিষাদের কালো ছায়ায় ঢেকে যেতে সময় লাগলনা। ও বুঝতে পারলনা এই মেঘ কি কষ্টের নাকি ব্যর্থতার গ্লানির।

পরিক্ষার হলে সবাই বসেছে। শুধু একজন নেই। সে রাসিদ। সে আছে দূরে কোথাও সবার অগোচরে। একা একা বসে ব্যর্থতা উদযাপন করছে সিগারেট এর ধোঁয়া উড়িয়ে।

অন্ধকার


অন্ধকার চারিদিকে আজ
আমার মনের মত নিকষ কালো-
চোখের জলের মত অঝোর ধারায়।
ঝরছে বৃষ্টি চারিদিকে
মনে পড়ছে তোমায়।

নেই পাশে তুমি,
তোমার আশায় আশায়
হারাই আমি নিজেতে,
হই পাগল নিজের মাঝে
স্বপ্নে পাই খুজে তোমাতে।

রিমঝিম বর্ষায় একা আমি বসে
হৃদয়ের মাঝে নিয়ে তোমাকে।
ভালবাসি তোমায় ওই আকাশ সমান।
আছে মেঘ প্রচণ্ড, তবু তুমি তারকা
এ হৃদয়ে স্বপ্রভিত জ্বজুল্যমান।



শামস রাসিদ
১১/০৯/২০১২

Friday, September 7, 2012


একলব্য

তোমার সোনালি নয়নের মায়ায় আমি-
পাগল হয়েছি কবে পারিনি বুঝতে।
তোমার সুন্দর চেহারায় মুগ্ধ আমি।
কখনও পারিনি আমি, তোমায় বোঝাতে।

তোমার হাসিতে আমি ফিরে পাই প্রান-
কেন জানিনা বোঝনা তুমি, জানিনা তা।
করছি স্বীকার করে এই শ্রী অম্লান,
এও করছি স্বীকার আমার ব্যর্থতা।

হারানো সব কিছু আমার বেদনার
স্মৃতিতে ভরা এক বিশাল মহাকাব্য।
তবু তোমার মাঝে খুঁজে ফিরি স্বান্তনা।
দেখি চারপাশে শুধু ঘন অন্ধকার-
আমি মহাভারতের সেই একলব্য-
খুঁজে বেড়াই সুখ, ভুলে যেতে যন্ত্রনা।

শামস রাসিদ
০৭/০৯/২০১২, শুক্রবার। ঢাকা।

Tuesday, July 31, 2012

সোনালি নয়না ৩


অভ্যাস টা খারাপ হয়ে যাচ্ছে রাসিদের। প্রতিদিন সকালে উঠছে ও। এমনকি কোন কাজ না থাকলেও। প্রতিদিন সকালে সেই সোনালি নয়না যে পথ ধরে আসে সেই পথে গিয়ে উকি ঝুকি মারা এখন ওর অভ্যাস। রুমমেট রাও বিরক্ত ওকে নিয়ে। কারন বেশিরভাগ সময় রুমমেট দের নিয়ে গিয়েই দারিয়ে থাকে সে রাস্তায়। সেদিন এক রুমমেট কে ঘুম থেকে তুলেই রওনা দিয়েছিল সে। সকালের প্রাকৃতিক কার্যকলাপ টাও সারতে দেয়নি তাকে। পরে বাধ্য হয়েই রাস্তার পাশে দারিয়ে কর্মসম্পাদন করতে হয়েছিল তার। আজ ক্লাস আছে। ইস্ত্রি করা শার্ট টা গায়ে চড়াল রাসিদ। রুমমেট এরও ঘুম ভাংল এসময়। শরিফুল (রাসিদের রুমমেট) জিজ্ঞাসা করল, ‘কি ব্রাদারু, মেয়ে কি পটে গেল নাকি? ডেটিঙে যাচ্ছেন মনে হয়?’ ‘আরে না না, এমনি একটু শার্ট ইদানিং ইস্ত্রি করছি। কেন খারাপ লাগছী নাকি?’ অপ্রস্তুত হাসি হেসে জবাব দিল রাসিদ। ‘নারে ভাই, এমনি মনে হইল তাই বললাম। তবে আজ মাইয়ায় নির্ঘাত আপনার প্রেমে পরে যাবে’। টিপ্পনী কাটল শরিফুল। রাসিদ ওই কথায় মনে মনে খুসি হল বটে, তবে কিছু না বলেই বেরিয়ে এল। বাসা থেকে বাস স্ট্যান্ড কাছে। ৩ মিনিটের পথ। রাসিদ প্রতিদিন আগে আগে বের হয়। সোনালি নয়নার হাটার ধরন টা খুব ভাল লাগে তার। কথায় আছে, পিরিতের কাউয়া দেখতে সুন্দর। এই প্রবাদ টা রাসিদের ব্যাপারে খুব খাটে।
স্ট্যান্ডে পৌঁছে রাসিদ দেখল আজ আগে আগেই এসেছে সোনালি নয়না। সাজগোঁজ করেছে হালকা। তাতেই রাসিদের মাথা আর ১৮০ ডিগ্রী ঘুরে গেল। সত্যই তাকে স্বর্গের অপ্সরীর মত লাগছিল। কপালে টিপ, ঠোঁটে হালকা লিপস্টিক... এককথায় চরম একটা অনুভুতি খেলে যাচ্ছিল রাসিদের মনে। কাছে গেল রাসিদ। ‘কেমন আছ?’ জিজ্ঞাসা করল রাসিদ। মেয়েটি তার ট্রেডমার্ক হাসসি দিয়ে বলল ‘ভাল আছি। আপনি কেমন আছেন?’ রাসিদ উত্তর দিল,  ‘ভাল’। রাসিদ অনুভব করল তার পা কাপছে। আবার গলা দিয়েও কন স্বর বের হচ্ছেনা। মন থেকেও কন কথা আসছেনা। জিবন্ত একটা মূর্তির মত হয়ে গেল সে। ‘নার্ভাস হয়ে গেলাম নাকি?’ মনে মনে ভাবতে লাগল সে। ‘বাস কখন আসবে বলতে পারেন?’ মেয়েটির কথায় সম্বিত ফিরল তার। ‘এইত্ত আর ৪-৫ মিনিটের মধ্যেই আসবে। কেন, অপেক্ষা করতে কি খারাপ লাগছে?’ রাসিদ বলেই মনে মনে হতচকিত হয়ে গেল। ‘আরিব্বাস দারুন ডায়ালগ হল তো, খিলাড়ির খেল তাহলে শুরু হচ্ছে’। মনে মনে ভাবল রাসিদ। সোনালি নয়না বল্ল,’না না খারাপ লাগবে কেন, সকাল টা খুব সুন্দর তাইনা?’।
রাসিদ বলল, ‘হ্যা’। আর মনে মনে বলল ‘তুমি পাশে আছ বলেই সকালটা এত সুন্দর!’ বাস চলে এল এরই মধ্যে। বাসে উঠে নিজের নির্ধারিত কমিতির সিটে বসল রাসিদ। মেয়েটা কাছাকাছিই বসল। বাইরের দিকে তাকিয়ে রইল মেয়েটা মুগ্ধ চোখে। যেন প্রকৃতি আজ সেজেছে অপরূপ সাজে। রাসিদ তাকিয়ে রইল সোনালি নয়নার দিকে। যেন প্রকৃতি তাকে সাজিয়েছে নিজের হাতে।

Wednesday, July 25, 2012



This song was made for JLF. The maker of this song is no more with JLF. So, the song is the only property of the writer.
S.Rasid
BBA, Management, 6th Semester.
Why this সাদাছেরি, কালাছেরি, শ্যামলাছেরি দি
Yo boys
I am sing song
Soup song
Superb song

Why this সাদাছেরি, কালাছেরি, শ্যামলাছেরি দি
Distinguish-u age-u age-u
Age is not fact-u
Heartily we wait-u wait-u
Girls get packed-u
Why this সাদাছেরি, কালাছেরি, শ্যামলাছেরি দি
Every type girl-u girl-u
Shows highly mood-u
Seeing hips breast-u breast-u
We become rude-u
Why this সাদাছেরি, কালাছেরি, শ্যামলাছেরি দি
হাতে বিড়ি
Only English
Hand la biri
Biri la ধোঁয়া
ধোঁয়ায় ভরা গাল-u
Freely move
Naughty comment
পারলে cut-u বাল-u.
Girl-u girl-u
 O! my girl-u
U showed me eyes-u
Time time-u
Every time-u
Made crazy boys-u

God we are frustrate now-u
They are happy how-u?
Why this সাদাছেরি, কালাছেরি, শ্যামলাছেরি দি.

Wednesday, July 18, 2012


জানিনা কেন আজ আমার এই হাল?
জানিনা কেন এসেছিল সেই সকাল।
গৌরিকা সে সুন্দর মেয়ে
কেন এ জীবনে এল?
জানতাম না ওই আলোর পিছে
লুকিয়ে আছে কালো।

সূর্য আকাশে জ্বলে সুন্দর
আমার বুকে জ্বলে আগুন।
সামনে যখন তার চোখ ভাসে
বহ্নি জ্বলে দিগুন।
সামনে সে, তার মাঝে সব, আমার চোখে জল।
এত প্রেম, ভালবাসা, কোথায় পাবি বল?

আমার হৃদয়, আমার এ প্রাণ,
তুই আমার পৃথিবী।
জ্বালা, জ্বালা, আরও জ্বালা
আর কত জালাবি?
এল, আমি মরছি যাতনায়।
সে কিভাবে মত্ত উন্মাদনায়।
এ কথাগুলো সব ছেলেদের
যারা ভুগছে এ যন্ত্রনায়।
জানিনা কেন আজ আমার হাল।
জানিনা কেন এসেছিল সেই সকাল?

Thursday, July 12, 2012


মধ্যরাত। চারদিক অন্ধকার। পাশের থেকে ভোঁসভোঁস আওয়াজ হচ্ছে। রুমমেট ঘুমাচ্ছে বুঝতে পারল রাসিদ। সে আর ডাকলো না তাকে। এদিকে তেষ্টাও পেয়েছে খুব। মোবাইলে সময়টা দেখল রাসিদ। রাত ৪ টা ৪৯ মিনিট। টানা ৯ দিন এই শীতের দিনে, ঘুমানোর আদর্শ সময়ে ঘুম ভাংল তার। এমনি এমনি নয় অবশ্য তা। সত্যি বলতে রাসিদ সেই মেয়ের প্রেমে পড়েছে। আরও গাঢ় ভাবে বললে সে সোনালী নয়নার প্রেমের চোরাবালিতে পড়েছে সে এমনভাবে যে নিজেকে আর বাচাতে পারছেনা। আজকাল রুমমেট রাও আশ্চর্য হয়েছে ওর এই স্পষ্ট পরিবর্তনে। সেদিন মাকসুদ ভাইও সরাসরি বলল কথাটা। রাসিদ শুধু মাথাটা নাড়িয়ে চলে গেল। অথচ অন্য কোন সময় হলে হয়ত এ নিয়ে টানা ৩ ঘণ্টা বকবক করত রাসিদ।
গত কয়েক দিনে কোন ক্লাস মিস হয়নি তার। আড়াই বছরের ক্যাম্পাস জীবনে সসে এই প্রথম টানা ৫ দিন ক্লাস করল। এটা এতদিন রাসিদও বিশ্বাস করতনা যে টানা এক সপ্তাহ সে ক্লাস করতে পারবে। অথচ সব উল্টে দিয়ে সে দিব্যি ক্লাস করছে। বাস স্টপেজে সে সবার আগে আগে যায়। এমনকি আগে যে নিচের তলায় যে সিট গুলোতে বসেও দেখেনি, সেই সিটে বসে বসে আসে। সব কিছু শুধু সেই একটা মেয়েরি জন্য। এতদিন রাসিদ জানত, পৃথিবীর সব পুরুষের সব কাজের পিছনে থাকে একজন নারী, এখন সে বুঝতে আরম্ভ করেছে কথাটা কতখানি সত্য।
সামনে পরিক্ষা। তাই হাল্কা পড়াশুনা করার জন্য বই খুলল রাসিদ। বই সামনে মেলেই সে তাজ্জব হয়ে গেল। ওর সামনে বইএর পৃষ্ঠায় সেই সোনালী নয়নার হাস্যজ্জ্যল মুখ। সকালে সূর্য তখনও ওঠেনি, কিন্তু রাসিদের চেহারা দেখে মনে হচ্ছিল যেন সূর্যের আলো ওর চেহারায় ঠিকরে পরছে। রাসিদের আর পড়া হলনা। পড়বে কি? ওর মাথায় তো ঘুরপাক খাচ্ছে শুধু স্বর্ণাকে নিয়ে ভাবনা। রাসিদ তার কবিতার খাতা আর কলম টা নিয়ে বসে পড়ল। ভাবনাগুলো কলমের মাথা দিয়ে প্রবেশ করতে লাগল পৃষ্ঠায়।
কবিতা লিখতে লিখতে কখন যে সময় পার হয়ে গেল টেরও পেলনা রাসিদ। ঘড়ির অ্যালার্ম জানিয়ে দিল ৬ টা বাজে ‘রাসিদ, সোনালী নয়নাকে দেখতে যাবার সময় হয়েছে’। রাসিদ দ্রুত নিজেকে প্রস্তুত করে নিয়ে রওনা দিল স্টপেজে। আজ কথা বলবে এমন একটা মানসিকতা সৃষ্টি হয়েছে তার। বাস স্টপেজে গিয়ে দেখল সে দাড়িয়ে আছে। কাছে গিয়ে দাঁড়াল রাসিদ। জীবনে প্রথমবার কোন একটা মেয়েকে এতটা ভাল লেগেছে এবং সেই মেয়ের পাসে দাঁড়িয়েছে এই কথা ভাবতে ভাবতে সেদিন আর সোনালী নয়না কে কিছু বলা হলনা তার। এরই মধ্যে বাস চলে আসল। আর সবার মত রাসিদও উঠল বাসে। গিয়ে বস্ল ছেলেদের একদম সামনের সিট টাতে। সেই সোনালী নয়নাও তাকে দেখল একবার। তার ঠোঁটের কোনায় ফুটে উঠল একচিলতে হাসি। রাসিদ সেই হাসিতেই কুপকাত হয়ে পড়ল এমনি যে পুরো সময় সে তার দিকেই তাকিয়ে থাকল আরেকবারের আশায়।

Wednesday, July 11, 2012

nena gilgamesh


নেনা গিলগামেশ

পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে খুজে দেখেছি আমি,
পাইনি এমন কাউকে যাকে বলা যায় এ মনের কথা।
আমার বিচরন যে পৃথিবীর পথে প্রান্তরে, কণ্টকপূর্ণ, বেদনাতপ্ত।
পাইনি কাউকে যে পারবে সইতে সে ব্যাথা।
তাই খুজেছি মনে মনে, সযতনে, পাব কবে ভাবিনি।
তাকে পাব খুজে তাও চিন্তা করিনি কভু।
হঠাৎ একদিন এক অপূর্ব জায়গায়, স্বর্গীয় আভায়
পরিপূর্ণ তোমায় মিলালেন আমার প্রভু।
দেখে প্রথম তোমায় হারালাম নিজেকে, নিশ্চিতভাবেই।
হারিয়ে গিয়েছিলাম এক অজানা রাজ্যের সীমানায়।
সেখানে বেধেছি ঘর, দেখেছি চাঁদ তোমার সাথে,
চান করে দুজনে একসাথে, প্রেমের যমুনায়।

যখন ফিরল সম্বিত, বুঝলাম সব প্রহেলিকা
মরুভুমির ন্যায় তুমি আমার জীবনে এক মরীচিকা,
তবু কেন ভালবাসি তোমায় জানিনা গৌরিকা।
এ কি নিজেকেই নিজে দেওয়া ধোঁকা?
জানি অসম্ভব নয় পাওয়া তোমায়, রূপসী।
তুমি আমার প্রেমের স্বর্গের মীনাক্ষী, উর্বশী।
তুমি আমার গনিতের এক অজানা অজ্ঞ্যাত রাশি।
তুমিই সব কিছু আমার, এ গিবউরের প্রেয়সী।
পৃথিবীর যত স্বর্ণ, রৌপ্য আছে জ্যজুল্যমান।
তোমার ওই চোখের তারায় যে সবই অম্লান।
করেছ জাহর চারিদিকে তুমি, যা এল করেছিল কালো।
ধন্য জেহভা করেছে আমায় দিয়ে হেম্মার আলো।
এই আকাশ, বাতাস করেছে আমায় প্রতিজ্ঞা জানিয়ে আমে,
চাঁদে আছে কলঙ্ক, কিন্তু নও তুমি টামে।
পবিত্র তুমি সেই মৃত্তিকার মত, যাতে ঈশ্বর দিয়েছে ছোঁয়া।
সেই পাহাড়ের মত যাতে এসেছে মহা আইন।
সব আমার কাছে আছে পরিষ্কার, নেই একরত্তি ধোঁয়া।
তুমিও ভাবছ আমায়, হবে একদিন আমার, আমিই ইনাইন।

গিবউর= ট্র্যাজেডির নায়ক,টামে= কলঙ্ক আচ্ছে যার,জেহভা= ঈশ্বর,জেহর= আলোকিত,হেম্মা= সূর্য,
ইনাইন= ভবিষ্যৎ।

Wednesday, July 4, 2012

সোনালী নয়না


কাক ডাকা ভোর। সূর্য এখনও তার চেহারা পৃথিবীকে দেখায়নি। তাই ঘরটা খানিকটা অন্ধকার। মোবাইল এর অ্যালার্ম তাও বেরসিক ভাবে বেজে চলেছে অবিরাম। শীতের এই সকালে অত্যাচারটা ভাল লাগল না রাসিদের। অন্য যে কোনদিন এত অত্যাচারের মাঝেও এমন ঘুমন্ত পরিবেশে ওর ঘুম কখনও ভাঙ্গেনা। তবে আজ কেন যেন ঘুম ভেঙ্গে গেল। অনেক এপাশ ওপাশ করেও ঘুম এর কোন সিগন্যাল পেলনা রাসিদ। অগত্যা ঘুম থেকে উঠতে হল তার। প্রচণ্ড শীত। কাথার নিচ থেকে বের হয়েই এক প্রকার বিপদে পড়ল সে। আগের সন্ধ্যায় গ্রাম থেকে ফিরেছে সে। শরীর প্রচণ্ড ক্লান্ত। কোন রকমে বাথরুমে গিয়ে কল ছাড়ল রাসিদ। পানি মুখে ছিটাতেই মনে হল ওর মুখের শিরাগুল যেন জমে গিয়েছে। তবু গোঁয়ার এর মত করে ফ্রেশ হয়ে নিল রাসিদ ওই ঠাণ্ডা পানি দিয়েই। ঘরে ফিরে ঘড়িতে দেখল সকাল ৬ তা বাজে। ‘আজ ভার্সিটিতে যাওয়া যেতেই পারে’ মনে মনে ভাবল রাসিদ। তার ক্লাসমেট দের মধ্যে সেই একমাত্র ছাত্র যে কি না নিয়মিত ভাবে অনিয়মিত তার ক্লাসে। ভার্সিটির সবাই যদি একটিভ হয় তবে সে একমাত্র প্যাসিভ ছাত্র। ৭ টার সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের গাড়ি যায় টার বাসার পাশ দিয়ে। সেই বাসে যাবে বলেই মনস্থির করল রাসিদ। প্রায় এক মাস পর ভার্সিটিতে যাওয়া হবে, বন্ধুদের কি কি মন্তব্য হজম করতে হবে তার একটা খসড়া মনে মনে তৈরি করতে প্রস্তুত হতে লাগল সে। ৬-৩০ বাজে ঘড়িতে অ্যালার্ম টা আবার কর্কশ ভঙ্গিতে জানিয়ে দিল তাকে। রাসিদ ভাবল বেরিয়ে পড়াই যায়। যেই ভাবা সেই কাজ। কালবিলম্ব না করে বেরিয়ে পরল সে। কাধে একটা ব্যাগ আর কানে কান টুপি পড়ে হেলে দুলে বাস স্ট্যান্ডের দিকে রওনা দিল সে। পরনে একটা মোটা জ্যাকেট, তাতেও শীত মানছিলনা তার। তবে তাকে কিম্ভুতকিমাকার লাগছিল, কারন সে এমনিতেও মোটা। তার উপর আরেকটা মোটা জ্যাকেট থাকায় মনে হচ্ছিল সে যেন এস্কিমদের দ্দেশ থেকে এসেছে।
বাসার থেকে বাস স্ট্যান্ডের দূরত্ব অল্প। তাই কিছুক্ষনের মধ্যেই পৌঁছে গেল সে তার গন্তব্যে। রাসিদের প্রথম কাজ হল তার আশে পাশে কে কে আছে টা একটু দেখে নেওয়া। এদিনও ব্যাতিক্রম হলনা। তিনটা মেয়ে পাশা পাশি দাড়িয়ে আছে। গল্প করছে। দুই জন কে সে চেনে। তৃতীয় জন একটু ঘুরে দাঁড়িয়েছিল বলে তাকে চিনতে পারলনা রাসিদ। যেহেতু পরিচিত কেউ নাই তাই একা একা বাস আসার পথের দিকে তাকিয়ে রইল সে।
‘দেখ, ছেলেটা কিভাবে ঝুলে ঝুলে যাচ্ছে’ পাশ থেকে ওই মেয়েগুলোর মধ্য থেকে কেউ বলে উঠল। কণ্ঠটা খুব মিষ্টি আর নরম। রাসিদ লক্ষ্য করল ওই মেয়েগুলোর দিকে। তিন নম্বর মেয়েটা তখনও অন্যদিকে মুখ ঘুরিয়ে ছিল। রাসিদ বুঝতে পারল কণ্ঠ টা তারই। কারন বাকি দুইজনের কণ্ঠ তার ভাল্ভাবেই চেনা। তাদের দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য একটু কাশল সে। এতক্ষনে মেয়েটা ফিরে তাকাল এদিকে। রাসিদ অপলকে তাকিয়ে রইল তার দিকে। সত্যি বলতে সকালের ওই পবিত্র সময়ে তার সামনে সোনালী নয়না এক সুন্দরিকে দেখার জন্য সে প্রস্তুত ছিলনা। মেয়েটির স্বর্ণাভ চোখ, গোলাপের পাপড়ির মত লাল ঠোঁট, গৌর বর্ণ চেহারা মুহূর্তেই তার মস্তিষ্কে একটা আঘাত হানল। আর তার শরীরে জড়ানো লাল চাদর দেখে মনে হচ্ছিল যে ওর সামনে এক রাঙ্গা গোলাপ দাড়িয়ে আছে যে কিনা ঈশ্বরের নিজ হাতে তৈরি। অদ্ভুত এক মায়া গ্রাস করল তার মনকে। রাসিদ বুঝল এই মেয়েকে ছাড়া হয়ত সে বাচতেই পারবেনা। এরই মধ্যে বাস এশে হাজির হয়ে গেল। বাসে উঠলেও তার চোখ শুধু খুজে ফিরতে লাগল সেই সোনালী নয়না কে।

Wednesday, June 27, 2012

amar kichu lekha


রাব্বি ফোন করেছিল আজ সন্ধ্যায়। আমাকে গালাগাল দিল ভার্সিটিতে যাইনা বলে। আরে আমি যাকে ভালবাসি তাকে যদি অন্য কার সাথে দেখি তবে কি মাথা ঠিক থাকে। অবশ্য আমার মাথা এমনিতেই ঠিক নেই।
ছাত্রি আজ দারুন সাজগোজ করে এসে বসেছিল। শালা অসাম লাগছিল। মাস্টার এর নজরে দেখছিলাম ওকে তাতেই এরকম লেগেছে যদি এডালট তরিকায় দেখতাম তবে তো মনে হয় নিজেকে সাম্লাতে পারতাম্না। যাই হক আমার আবার এ বিষয়ে সুখ্যাতি আছে। আশা করি আগামিতেও থাকবে।
আজ স্বর্ণাকে দেখেছি তাই আবার ঘুরে দাঁড়াব নিশ্চয়। যত ও আমায় পরাজয়ের দিকে ঠেলবে, আমি তার তিনগুণ গতিতে সামনে এগব। আমি বাঘের এলাকার লোক। আর বাঘ দুই পা পিছায় সামনে ১০ হাত ঝাঁপ দেবার জন্য। এবার পালা আমার...

যত বার দেখি তোমায় আমি
যত বার দেখি তোমায় আমি
হারাই বারেবার।
তোমার চোখে যতবার তাকাই আমি
ভাবি তুমি আমার।
তোমাতে আমার প্রাণ
রেখেছি অফুরান।
তোমার ওই মিষ্টি হাসি
বড় যে ভালবাসি।
তা কি তুমি বোঝনা।
একদিন কাঁদবে আমার জন্য
করবে অনুশোচনা।
হয়ত সেদিন আমি থাকবনা।

প্রেম

প্রেম কথাটির মানে কত মহান,
তবু ছোট কেন এ হৃদয় তা করতে ধারন।
কেন ভালবাসি এত তোমায় আমি
যতই আসুক না বারন।

শীতের মৃত সকালে
বিরক্তির অপেক্ষাশালায়
প্রথম যেদিন দেখেছি তোমায়
পেয়েছিলাম প্রান।
এত ভালবাসি তোমায়,
বাসব আমরন।
তোমায় নিয়ে লিখে চলেছি
হাজার প্রেমের গান।

যদি হয় এ অপরাধ,
দাও শাস্তি আমায় যতখুশি।
তোমার জন্য পাগল এত আমি,
প্রতিবার প্রেম বারবে বেশি।

সে আমার...

তাকে ভেবে আমার শুরু হয় দিন,
তার কথা ভেবেই আমার শেষ হয় রাত।
তাকে নিয়েই আমার স্বপ্ন,
তাকে নিয়ে ভাবি, ভুলি অবসাদ।

সে আমার মীনাক্ষী, আমার প্রেমের উর্বশী,
সে আমার সুন্দর সন্ধ্যা, আমার প্রেমের বাশি।

তার মায়াবী স্বর্ণালী চোখে
জানিনা কি আছে মায়া।
শুধু তার জন্য মেনে নেই
সব জীবনের কাল ছায়া।

ভালবাসি আমি এত তাকে
তার হৃদয়ে না পেলাম ঠাই।
তবু বারেবার ভাবি তার কথা,
তাকে শুধু ভালবেসে যাই।


Friday, June 15, 2012

se amar....she is mine...


সে আমার...

তাকে ভেবে আমার শুরু হয় দিন,
তার কথা ভেবেই আমার শেষ হয় রাত।
তাকে নিয়েই আমার স্বপ্ন,
তাকে নিয়ে ভাবি, ভুলি অবসাদ।

সে আমার মীনাক্ষী, আমার প্রেমের উর্বশী,
সে আমার সুন্দর সন্ধ্যা, আমার প্রেমের বাশি।

তার মায়াবী স্বর্ণালী চোখে
জানিনা কি আছে মায়া।
শুধু তার জন্য মেনে নেই
সব জীবনের কাল ছায়া।

ভালবাসি আমি এত তাকে
তার হৃদয়ে না পেলাম ঠাই।
তবু বারেবার ভাবি তার কথা,
তাকে শুধু ভালবেসে যাই।


Thursday, June 7, 2012


প্রথম দেখায় তোমায় লেগেছিল ভাল,
জানতাম এর নেই কোন পরিনতি।
আজ আকাশ এলোমেলো, জানিনা কি হল,
বাক্য শুরু হওয়ার আগেই পড়ল তাতে যতি।

চোখের তারায় তারায় ছিল এমন জাদু।
সম্মোহিত করেছিল আমায় ভীষণ ভাবে।
ওই মিষ্টি ঠোঁটের হাসি, ওই দুষ্টুমি ভরা দৃষ্টি,
জানিনা কখনও কি তা কোনভাবে ভোলা যাবে।

হৃদয়ের আহ্বান


হৃদয়ের আহ্বান


সত্যি বলছি তোমায়,
        এই আকাশ-বাতাস রেখে সাক্ষী।
শীতের সকালে যখন প্রথম
        দেখেছিলাম তোমায়
        করেছিলাম শপথ
        করব তোমায় আপন
        ছুয়ে পবিত্র রুদ্রাক্ষি।

হাল্লেলুয়াহ, ঈশ্বর মহান,
        সেই এলের কাছে আবেদন।
সরস্বতীর মত বিদ্বান তুমি,
        দুর্গার মত সুন্দরী,
        স্বর্গীয় অপ্সরা তুমি,
        তুমিই মেরী- পবিত্র নারী
        তুমিই আমার মীনাক্ষী।


                                        শামস রাসিদ